রাধুনি হিসেবে আমার জন্ম ১৯৯৭ এ মানে বিয়ের পর। আর রাধিকার জন্ম ৮ ই জুন ২০২০ ৷ ভয়াবহ মহামারিতেই তাঁর জন্ম। আমি রান্না করতে আর খাওয়াতে খুবই ভালোবাসি৷ অবশ্য চট্রগ্রামের মানুষের একটা আলাদা সুনাম আছে মেহমানদারিতে। পুরো পৃথিবী যখন থমকে গেছে৷ প্রকৃতি যখন প্রান ফিরে পেল। রাস্তাঘাট শুনশান সমুদ্রে ডলফিন রা আপন মনে খেলতে খেলতে আনন্দ উল্লাসে সমুদ্র মাতাচ্ছিল ঠিক সেই সময় রাধিকার জন্ম৷
খুবই যত্ন করে একা হাতেই গড়ে তুলা।
Adhara থেকে Ra
Adhrika থেকে dhi
Mrittika থেকে ka
তিন মেয়ের নামের সমন্বয়ে Radhika.
রান্না টা আমি মততা দিয়েই করি ঠিক মায়ের মতো।
তবে আপনার মায়ের রান্নায় যে মায়ার ঘ্রান সেটা না পেলেও যত্ন পাবেন৷ ।
আর আমার নিজের আল্লাহর কাছে জবাবদিহিতার ভয়েই আমি হালাল হারাম বিচার করে কাজ করি তাই খুশি মনে কোন দ্বিধা ছাড়া অর্ডার করতে পারেন।
আমরা শুধু দেশ নয় বিদেশেও সেবা দিয়ে থাকি। কিভাবে???
বিদেশে যে আপনজনেরা থাকেন সবাই চায় বাবা, মা, ভাই বোনকে সারপ্রাইজ দিতে৷ উনাদের হয়ে ভালোবাসার মানুষ গুলোকে আমরা তাদের মন মতো রান্না করে পাঠিয়ে দেই৷ ।
আমরা পাশে আছি হাসপাতালের রোগির।
কাষ্টমাইজ খাবার করে দিতে আমরা অংজ্ঞিকার বদ্ধ।
পাশে আছি কর্পোরেট অফিসে সেই মানুষজনের যাঁরা অক্লান্ত পরিশ্রম করেন পরিবারের জন্য।
আমরা গরম গরম দুপুরের খাবার পৌছে দেই সময় মতো।
আমি আমরা পাশে আছি আপনাদের।
আশাকরি আপনাদেরও পাশে পাব আমাদের।